আমি: আমি : কিন্তু আব্বু আমি তো অনিককে ভালোবাসো,ওকে কিভাবে ঠকাবো,,,না আমি এই বিয়া করবো না
মামা;। প্লিস এমন করিস না আমার সব কিছু তোকে দিয়া দিব তুবুও নীলাকে বিয়া আমার মানসম্মান রক্ষা কর,
আমি: টাকা,,, দিয়া সব কিছু কেনা যায় না,,
বাবা: বিয়েটা করনা শান্ত
আমি: আমি অনিকাকাকে খুব ভালো বাসি ওকে ছাড়া কাউকে বিয়া করতে পারবোনা
আম্মু:তুই যদি নীলাকে বিয়া। নকরিস আমার মরা মুখ দেখবি
আমি: মনে মনে ভাবতেছি….
হায় আলালহ আমি কোন বিপদে পরলাম,যে মা আমায় কত লালন পালন করেছে,আমার জন্যে কত কষ্ট করেছে ,সেই মা আমার নীলাকে এই নেশাখোর কে বিয়া করতে বলতেছে,,কিসের জন্যে মানসমামনের ভয়ে..কিন্তু আমি তো onikKe কথা দিয়েছিলাম,
আমি:ঠিক আছে আম্মু আমি রাজি
আমারতো আগে থাইকা পাঞ্জাবি পরা ছিল তাই আর নুতন করে সাজাতে হলনা
বিয়া টা হয়েই গেলো,কিভাবে
যে বিয়ের সময় টা কেটে গেলো আমি নিজেও জানিনা
মনে মনে কান্না হতে চাচ্ছিলো
নীলা বসর ঘরে গেলাম আমার তো ঘরে যেতে ঈশ্চায় করতেছে না
ছাদে আলম বসে বসে ভাবতেছি
আচ্ছা মা বাবা ম্যানশনের জন্য বিয়া দিল ,তারা। কিএকবারি ভাবলো না এই ছেলেটার কথা কি হবে তার জীবন,,, তাছাড়া তারা তো জানে নীলা নেশা করে সব ধরেনের নেশা করে,,আবার ভাবলাম অনিকা কে আমি কি জবাদ দিবো,,যে আমায় এতটা ভালো বসছিল
অরকম ভাবতে ভাবতে …
বুঝতে পারলাম কে কেনো ছাদে আসতেছে
আখন আবার কে চদে আসতে পারে
পিছনে ঘুরে দেখলাম আম্মু
আম্মু:। শান্ত বাবা এখানে বসে কি করতেছিস যা বাবা রুমে যা রুমে যা
আমি: না আমি যাবো না রুমে
আম্মু: আমরা কি তোর সাতে বিয়া টা নীলার দিয়া খুব অন্যায় করলাম
আমি:তোমরা তো জানোই আমি ওই মেএকে একবারে সহ্য করতে পারি না
ঠিক আছে বাবা তুই তাইলে অন্য রুমে ঘুমাতে যা
তবে মনে রাখিস নীলা কিন্তু তোর বিয়া করা বউ;আম্মু বলল
আমি তখন রুমে গেলাম,,,
রুমে গিয়েই দেখি নীলা ড্রিংক করতেছে
সাতে সাঠে রুম থেকে বেরিয়ে এলাম,আম্মু আম্মু আম্মু
দেখো এই মেয়েতা আবারো ড্রিংক করতেছে তুমি তো জানো আমি এসবের গন্ধ একটুও সহ্য করতে পারি না
আম্মু: বাবা অন্মে রুমে যা,,,,
তবে মনে রাখিস নীলা তোর বিয়া করা বউ
আমি:সেটাই তো
এবার আমি অন্য রুমে গেলাম
হটাত ফোন টা কেপে উটলো
নাম্বার দেখে টাস্কি খাইলাম
এত অনিকা
এখন কি জবাব দিব অনিকাক
আমি:hllwo
অনিকা:কি শান্ত ভুলে গেলে নাকি কোনো খোজ খবর নাই তোমার
আমি:মনে মনে ভাবলাম একন অনিককে কিছু বলা যাবে না ও উল্টা পাল্টা কিছু করে বসবে
অনিকা আমার ভীষন ঘুম পাচ্ছে
বায় good n8
বলে সুয়া পরলাম কিন্তু কিছুতেই আমার ঘুম আসতেছেনা ,,,অনিকা আবার ফোন দিল কি করবো ভেবে পাচ্ছি না ফোন টা কেটে দিয়া ফোন বন্ধ করে রাখলাম
পরদিন সকালে উটলাম
খুব ভোরে উটলাম উটে ফ্রেস হয় তারপর এককাফ চা বনলাম আর খেতে খেতে ছাদে গেলাম
আম্মু: কি রে এত সকালে কই গেসিল,
আমি:না আম্মু কোথাও না এইখানেই আছি
যা ফ্রেস হয় আয় খেতে দেই
আমি ফ্রেস হয় তারপর খবর টেবিলে বসলাম
হটাত দেখলাম ঐ নীলাকে আম্মু হাত ধরে টেনে টেনে নিয়া আসতেছে
আমার পাশের টেবিলে বসিয়ে দিল
আমি:আম্মু ওই নেশাখোর মেয়েটকে আমার পাশে কেনো বসাইলা
আম্মু:শান্ত এটা তোর বিয়া করা বউ ,,3খন ওর সব দাইক্ত তোর উপর
নীলা: এইই ই ই আমকে খেতে দিলে দাও tomaraaa এসব কি শুরু করলে আম্মু। তাড়াতাড়ি খেতে দিল
আমার এই nesakhortaer সাতে কিছুতে বসে খেতে ইচ্ছা করছে না
তাই জোরে খাইতে শুরু করলাম
আম্মু:বাবা এত জোড়ে কেউ খায় নাকি আস্তে খা….
আমি:আম্মুআম্মু আমায় কিভাবে
খেতে হবে টা তোমাকে শিখতে হবে না,,,,
আমি তারাতারি খায়া আমার রুমে গেলাম
গিয়া ফোন টা অন করলাম
অন করেই দেখি আনিকার কত্ত মিসড কল আর ম্যাসেজ
ম্যাসেজ গুলা এই রকম ছিল
হাই জান তোমার কি হোয়েছে ,তোমার ফোন কেনো অফ,plss আমার সাতে একটাবার কথা বলো জান তুমি কোনো বিপদে পরণিত
এইরকম মাসআগে গুলান পড়তে পড়তে হটাত অনিকার ফোন
আমি : হ্যাল্লো অনিকা
অনিকা:ওই কুত্তা ফোন ধরিস না কেনো
আমি:আমার ফোনে চাজ ছিলনা তাই বন্ধ হয় গেছে
আমাদের এখানে কাল থকেকে বিদ্যুৎ নেই
অনিকা:তুই জানিস আমি তোর সাতে কথা না বলে কত্ত কষ্টে ছিলাম
আর কি একেবাজে ফোন ব্যাবহার করিস caj থাকে না নোকিয়া 1200 মডেল ব্যাবহার করিস
আমি:ওই ঠিক আছে,,,আমার আম্মু বাজারে যাইতে বললো পরে কথা হবে
অনিকা :ধুর ,সারাদিন শুধু কাজ আর কাজ একটু কথা বলেও শান্তি নাই
ফোন কেটে দিলাম
মিথ্যা কথা বলে ফোন কেটে দিয়া আক্ত বাইরে গেলাম gurte,,
30 মিনিট পর বাসায় এলাম,দেখলাম বাসায় গেটে একটি কার,ভাবলাম কোনো অতিথি এসেছে
বাসায় ঢুকেই দেখলাম মামা বাবার সাতে কথা bolloteche,
বাবা:রেডি হয় নে তোর বাবা তোকে নিতে এসে চে
আমি:আমাদের মানে কাদের
বাবা: নীলাকে আর তোকে
আমি;আমি যেতে পারব না
আব্বু:আবার কথা বলিস যা রেডি হো
আমি আর বাবার মুখে কোনো কথা না বলে রেডি হলাম
আমাকে জিতেই issa করতেছে না
দেখলাম:নীলাকে হাত ধরে আম্মু বের করে অন্তেছে,,
Ascha নীলা কেনো নেশা করে টা আপনারা জানবেন না
কারো খারাপ হবার তো নিশ্চয় কোনো কারণ থাকে
,,,,,,,,
চলবে ————————